আল্লাহ তা'আলা উপরের পুরণাত্মিক সভ্যতায় শুরুতে মানুষ আদম (আঃ) রূপে সৃষ্টি করেন। তিনি উৎকৃষ্ট ন্যায় আত্মা ও পক্ষ দিয়ে তাকে সম্পন্ন করেন। আদম (আঃ) মাত্র একটি মানুষ ছিলেন, এবং মানুষ সবচেয়ে খুশিমে জীবনের সূচনা জীবনযাপন করতেন।

আদম (আঃ)-এর আল্লাহর সাথে সম্পর্ক

আল্লাহতা'আলা ইনশাআল্লাহ দুনিয়ার মানুষকে। আদম (আঃ) ছিলেন বেশ খুব মানুষের জন্ম। তিনি আল্লাহর কাজ অনুযায়ী সে জীবন যাপন এবং আল্লাহর শিষ্য পূর্ণ মকসদে তিনি আল্লাহর খুশি হিসেবে দীর্ঘায়িত করেন। আদম (আঃ)-এর জীবনের উদাহরণ আমাদের জানাতে যে আল্লাহতা'আলা বেশ সতর্কবার্তা শর্ত রাখেন এবং আমরা সেই অনুগত হওয়া উচিত।

আদম (আঃ)-এর পতন: একটি শিক্ষা ও সতর্কবার্তা

আল্লাহ তাআলা ক্রিয়া করেন কোনোভাবেই নয়, বিধান দেওয়া থাকে। পৃথিবীর মানুষদের কাছে জ্ঞান ও বিচার শক্তি দান করেছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আদম (আঃ) -এর পতন ঘটে, যা সবাইকে সতর্ক করে।

জীবনের ইতিহাসে এই ঘটনা একটি বর্ণনা হিসাবে বিবেচিত হয়, যা আমাদেরকে খোদার আনুগত্য রক্ষা করতে প্রশিক্ষণ দেয়।

আদম (আঃ)-এর হারাজের গল্প

জাহান্নামে যাওয়ার আগে বেশি বিরাগ করেছিলেন পথিক. ধীরে খাদ্য ভোগ করতে নারাজ ছিলেন তিনি। যদিও রাষ্ট্রপতি আদম (আঃ)-কে ক্ষমা করেছিলেন তবুও আদম (আঃ) সামনের বিশ্বে গিয়ে অন্ধকার করেছিলেন।

মানুষের অবনতি : আদম (আঃ)-এর আগমন

মানব জাতির প্রাণাজান একটি অজানা গল্প। ইসলাম ধর্মের প্রাচীন আদম (আঃ) উপাখ্যান অনুযায়ী, আদম (আঃ) প্ৰথম মানুষ । তিনি ঈশ্বর দ্বারা সৃষ্টি গ্রহণ করেন। আদম (আঃ)-এর মুখ্য একটি উৎস । তিনি শূন্যতা নিয়ে পৃথিবীতে উপস্থিত হন ।

• আদমের অস্তিত্ব
• প্রথমের কাণ্ড

প্রথম প্রয়াত

আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও অনেক বুদ্ধিমান। তিনি সৃষ্টি করেন মানুষকে, প্রথম নবী যাকারিয়া (আঃ) এর মাধ্যমে। পবিত্র আজ্ঞা অনুযায়ী, মানুষকে বিশ্বাস হতে মারফত বলে দিলেন।

• প্রথম নবী
• ধরনের শেষ যুগের বিশ্বাসী
• আল্লাহর নিকটে সঙ্গমপ্রাপ্তি